Home জাতীয় ভয়াবহ ব্ল্যাক ফাঙ্গাস থেকে রক্ষা উপায়!
কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউয়ের মধ্যে থাবা বসিয়েছে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস বা মিউকরমাইকসিস।ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে এই সংক্রমণের প্রকোপ ছড়িয়ে পড়েছে। কোভিড চিকিৎসায় যাঁদের বেশি সময় ধরে স্টেরয়েড দেওয়া হয়েছে তাঁদের ডায়াবিটিসের সমস্যা এবং দুর্বলতা বাড়তে পারে।
তবে, ব্ল্যাক ফাঙ্গাস কি দেশে নতুন কোনও অতিমারির আকার নিতে চলেছে? এই প্রশ্ন উঠে আসছে নানা মহল থেকে। তাই এই সংক্রমণ নিয়ে নতুন নির্দেশিকা প্রকাশ করল AIIMS।
AIIMS-এর তরফে বিশেষ করে চক্ষু চিকিৎসকদের এই বিষয়ে রোগীদের সতর্ক করতে বলা হয়েছে। হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পরেও আক্রান্তরা যেন নিয়মিত চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ রাখেন, তেমন কথাও বলা হয়েছে এই নির্দেশিকায়।
ব্ল্যাক ফাঙ্গাস নিয়ে নতুন নির্দেশিকা কী কী?
* ঝুঁকি বেশি যাদের
* ডায়াবিটিসে ভুগছেন যাঁরা
* ক্যানসারের চিকিৎসা চলছে যাঁদের
* স্টেরয়েড নিতে হয় যাঁদের
* বেশি মাত্রায় কোভিড সংক্রমণ হয়েছে যাঁদের
কেমন করে বোঝা যাবে এই সংক্রমণ হয়েছে?
* নাক থেকে কালচে রক্ত
* নাক বন্ধ, চোখ খুলতে বা বন্ধ করতে সমস্যা
* এটি গালের একপাশে বা উভয় দিকেই হতে পারে
* ত্বকের সমস্যা
* দৃষ্টিশক্তি দুর্বল হয়ে যেতে পারে
এই ফাঙ্গাস সংক্রমণ হলে তার সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়ে মুখে। নাক থেকে কালচে রক্ত বা তরল বেরোতে থাকে। চোখের তীব্র সমস্যা হয়। দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যায়, চোখ খোলা-বন্ধ করতে সমস্যা হয়।
এই সব সমস্যা কেমন করে বোঝা যাবে এই সংক্রমণ হয়েছে?
* নাক থেকে কালচে রক্ত
* নাক বন্ধ, চোখ খুলতে বা বন্ধ করতে সমস্যা
* এটি গালের একপাশে বা উভয় দিকেই হতে পারে
* ত্বকের সমস্যা
* দৃষ্টিশক্তি দুর্বল হয়ে যেতে পারে
এই ফাঙ্গাস সংক্রমণ হলে তার সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়ে মুখে। নাক থেকে কালচে রক্ত বা তরল বেরোতে থাকে। চোখের তীব্র সমস্যা হয়। দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যায়, চোখ খোলা-বন্ধ করতে সমস্যা হয়। এই সব সমস্যার দিকে খেয়াল রাখতে বলা হয়েছে নির্দেশিকায়।
বলা হয়েছে, নিয়মিত দিনের আলোয় মুখের পরীক্ষা করতে হবে। দেখতে হবে, কোথাও কোন ও কালচে ছোপ পড়ছে কি না, নাক বা মুখের ভিতরে কোথাও কালো তরলের ক্ষরণ হচ্ছে কি না। খেয়াল রাখতে বলা হয়েছে নির্দেশিকায়।
বলা হয়েছে, নিয়মিত দিনের আলোয় মুখের পরীক্ষা করতে হবে। দেখতে হবে, কোথাও কোন ও কালচে ছোপ পড়ছে কি না, নাক বা মুখের ভিতরে কোথাও কালো তরলের ক্ষরণ হচ্ছে কি না।