রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৫৭ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাটপনিউজ২৪.কম-এ দেশব্যাপী জেলা-উপজেলা পর্যায়ে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে। সরাসরি যোগাযোগ করুন -banglatopnews24@gmail.com. মোবাইল-০১৭৪৩৯৯৮৭৪১.
শিরোনাম :
টাঙ্গাইলের সখীপুরে প্রেমের বিয়ের দুইদিনের মাথায় নববধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার গরমে লোডশেডিং সহনীয় মাত্রায় থাকবে- ফাওজুল কবির খান সব দলই পুলিশকে ব্যবহার করতে চাই -ডিআইজি মোহাম্মদ শাহজাহান ‘সিন্ধু পানি চুক্তি’ স্থগিত যুদ্ধ ঘোষনার সামিল- ইসলামাবাদ সিন্ধু নদের এক ফোঁটা পানিও পাকিস্তানে প্রবাহিত হবে না- সিআর পাটিল নাগরপু‌র-পাকু‌টিয়ায় বিএন‌পি‌কে ডোবা‌তে ব‌সে‌ছে চি‌হ্নিত চাঁদাবাজ চক্র সামরিক পদক্ষেপের দিকে এগোতে পারে ভারত ! চাঁপাইনবাবগঞ্জে ককটেলবাজীর ঘটনায় গ্রেফতার-৭ চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিজিবির অভিযানে ৯৯টি ককটেল ও ৪০টি পেট্রোল বোমা উদ্ধার আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনটা দিন- ডা. শফিকুর রহমান

গ্যাস্ট্রিক আলসার প্রতিরোধে করণীয়

রিপোর্টার নাম
  • আপডেটের সময়: মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫
  • ১৩০ সময় দেখুন

গ্যাস্ট্রিক আলসার বা পেপটিক আলসার হলো পাকস্থলীতে বা ক্ষুদ্রান্ত্রে ঘা বা ক্ষত সৃষ্টি হওয়া। এটি দুটি প্রধান শাখায় বিভক্ত: গ্যাস্ট্রিক আলসার (পাকস্থলীতে) এবং ডিওডেনাল আলসার (ক্ষুদ্রান্ত্রে)। সাধারণত গ্যাস্ট্রিক আলসারকে পেপটিক আলসার বলা হয়, যেটি পাকস্থলী বা ক্ষুদ্রান্ত্রে হতে পারে।

গ্যাস্ট্রিক আলসারের প্রধান কারণ হলো ‘হেলিকোব্যাক্টার পাইলোরি’ নামের একটি ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ, যা সাধারণত দূষিত খাবার বা পানির মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে। এটি পাকস্থলীতে প্রবেশ করে মিউকাস মেমব্রেনকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।

এছাড়াও, দীর্ঘ সময় ধরে ব্যথানাশক ওষুধ (যেমন আইবুপ্রোফেন, ন্যাপ্রক্সেন, এসিক্লোফেনাক, অ্যাসপিরিন) গ্রহণ, নিদ্রাহীনতা, ধূমপান, মদ্যপান, দুশ্চিন্তা ও মানসিক চাপ, তেল-চর্বিযুক্ত খাবারের অতিরিক্ত গ্রহণও গ্যাস্ট্রিক আলসারের ঝুঁকি বাড়ায়।

রোগনির্ণয়:
গ্যাস্ট্রিক আলসার নির্ণয়ের জন্য সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি হলো এন্ডোস্কোপি পরীক্ষা। এছাড়া ইউরিয়া শ্বাস পরীক্ষা, রক্তের অ্যান্টিবডি পরীক্ষা, স্টুল অ্যান্টিজেন, সিএলও পরীক্ষা ইত্যাদি করা হয়।

প্রতিরোধের উপায়
গ্যাস্ট্রিক আলসারের চিকিৎসা শুরু করার আগে তার কারণ শনাক্ত করা জরুরি। যদি ব্যথানাশক ওষুধের কারণে আলসার হয়ে থাকে, তবে তা বন্ধ করতে হবে। যদি ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ থাকে, তবে অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ দেওয়া হয়। এ ছাড়া, অ্যাসিড নিঃসরণ রোধকারী ওষুধ সেবনও উপকারী হতে পারে। জটিল পরিস্থিতিতে সার্জারি প্রয়োজন হতে পারে।

এছাড়া স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, যথাযথ খাবারের নির্বাচন এবং মানসিক চাপ কমানোর প্রচেষ্টা গ্যাস্ট্রিক আলসার প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

অনুগ্রহ করে এই পোস্টটি আপনার সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন।

এই বিভাগের আরও খবর...
© All rights reserved © ২০২৫ বাংলা টপ নিউজ ২৪
ESAITBD Sof-Lab UAE/BD