মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:৫৮ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাটপনিউজ২৪.কম-এ দেশব্যাপী জেলা-উপজেলা পর্যায়ে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে। সরাসরি যোগাযোগ করুন -banglatopnews24@gmail.com. মোবাইল-০১৭৪৩৯৯৮৭৪১.
শিরোনাম :
ইয়েমেনে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ১২ শেখ হাসিনাসহ তার পরিবারের ১০ সদস্যের এনআইডি লক কাতারের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হত্যা মামলায় গ্রেফতার ৩ একনেকে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি টাকার ১৪টি প্রকল্প অনুমোদন চাঁপাইনবাবগঞ্জে ককটেলবাজী-দফায় দফায় হামলা-পাল্টা হামলা-আহত ৩ মানিকগঞ্জে রোগীর শরীরে ভুল রক্ত পুশ, মুত্যৃর কারণে উল্লেখ শ্বাসকষ্ট ! ভবেশ চন্দ্র রায়ের মৃত্যু নিয়ে ভারতের দেওয়া বক্তব্য ভিত্তিহীন- প্রেস সচিব বিচার ও সংস্কারের আগে কোনভাবেই নির্বাচন নয়- ডা. সফিকুর রহমান সাটুরিয়ায় ধানকোড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার!

আগামী বাংলাদেশের জন্য নতুন গঠনতন্ত্রের প্রয়োজন-ফরহাদ মজহার

রিপোর্টার নাম
  • আপডেটের সময়: শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৭৭ সময় দেখুন

আগামী বাংলাদেশের জন্য নতুন গঠনতন্ত্রের প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন কবি ও রাষ্ট্রচিন্তক ফরহাদ মজহার। আজ শুক্রবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরাম খাঁ হলে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

ফরহাদ মজহার বলেন, আপনারা অনেকেই বলছেন বিপ্লব, তবে এটা কিন্তু বিপ্লব না এটা গণঅভ্যুত্থান। ফলে এখনকার যে লড়াই হবে সাংস্কৃতিক লড়াই। যেটা অপূর্ণ যা আমরা করতে পারিনি সেটাকে সম্পূর্ণ করার লড়াই।

আর এ সাংস্কৃতিক আন্দোলনের মাধ্যমে আমাদেরকে আগামী বৃহত্তর লড়াইয়ের জন্য তৈরি হতে হবে। আর এ বৃহত্তর লড়াইটা হবে নতুন গঠনতন্ত্র প্রণয়ন করা। ছাত্ররা কিন্তু প্রথম থেকেই বলছে বাংলাদেশের জন্য নতুন গঠনতন্ত্র প্রয়োজন, নতুন সংবিধান বা আইন না।

ফরহাদ মজহার বলেন, গঠনতন্ত্র মানে কিন্তু আইন না, তবে সংবিধান মানে হচ্ছে আইন। আর আমরা কিন্তু ঔপনিবেশিক শাসক না। ইংরেজরা আইন প্রণয়ন করে আর জনগণ গঠনতন্ত্র করে। আর এ পার্থক্যটাই মনে রাখতে হবে।

তার মানে আপনি যখনই সংবিধান বলবেন আপনি ঔপনিবেশিক একজন শাসক। তখন আপনি লুটেরা মাফিয়াতন্ত্রের ন্যায় একজন শাসক। আপনি একটা আইন দিয়ে গরিবদের শাসন করবেন।

ফরহাদ মজহার বলেন, আর গঠনতন্ত্র মানে জনগণ নিজেরাই অংশগ্রহণ করবে। তারা পরস্পরের সঙ্গে কীভাবে বাস করবে এটা তারা তৈরি করে।

আর এখানে তারা সংস্কৃতিকে প্রাধান্য দেয় এবং সেখান থেকে শিক্ষা নেয়, কোনটাকে বর্জন করবে কোনটাকে রাখবে। আর এটাকেই এ সরকার দুটি বিষয় করে দেখিয়ে দিয়েছে। একটি হচ্ছে চৈত্র সংক্রান্তি এবং অপরটি হচ্ছে নববর্ষ।

 

অনুগ্রহ করে এই পোস্টটি আপনার সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন।

এই বিভাগের আরও খবর...
© All rights reserved © ২০২৫ বাংলা টপ নিউজ ২৪
ESAITBD Sof-Lab UAE/BD