অনেক হেটেঁছি অচেনা পথে একটি চাঁদনি রাতে আশায়; ব্যাকুল চিত্তে দূর আকাশে সুতোহীন লাটাই হয়ে।। জোড়া-তালির এই জীবনে ক্রমাগতই আছাড় খেয়েছি অঙ্গহীন দৈন্যতায়; অসমতার স্লোগানে।। সময়ের সাথে জীবনের অংক মিলেনি
আরও পড়ুন....
বন্ধু, দেখ চেয়ে ঐ ‘চন্দ্রিমা’ -অন্ধকারে নির্ভয় হাত নেড়ে বার বার, জীবনের কথা কয়।। গিয়াছ কি তুমি ভুলে? -ভাললাগা কাকে বলে! বিবসনে ছল-ঢলে, ভিজাইয়া আখিঁ-দ্বয়।। মিটে নাই আশা -বহুরুপির ভালবাসা
আফিমের নেশা করা প্রতিক্ষায় প্রাণ, এলোমেলো কথা মালায়- গায় গীত গান।। আকাশের অসীমতা কূল-মানহীন যার, বলি হরি, ঢলে পড়ি আমি তারে পুজিঁবার।। হাসিঁমাখা মুখে আমি কালিন্দীর নাম লই, পুজাঁর ঢালা
কত রাত আমি ঘুমকে দিয়েছি ছুটি নিজেই খুঁজেছি নিজের দোষ, কোথায় আছে ত্রুটি? কেন অভিমান বোঝেনি সে করেছে অভিযোগ। দেয়নি কখনো নিজেকে গোছানোর এতটুকু সুযোগ। কেন এত প্রেম, এত মায়া
সবুজ শ্যামল বাংলার আনাচে কানাচে কালের স্বাক্ষী হয়ে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে অজস্র প্রত্নতত্ত্বনিদর্শন। যা দেখে সহজেই অনুমান করা যায় কত ধন ও ধান্যের বিপুল সমৃদ্ধি ছিল এই বাংলা। অতীতের এই রজতকৃর্তিগুলো